The Story of the Flood - several floods devastated the region - found its way into other cultures, ultimately into the Bible, undergoing changes according to the religion of the teller.
This is a retelling by Geraldine McCaughrean. A great story retold masterfully: full of scintillating narratives and captivating illustrations (by David Parkins). The story proffers a beautiful musing about how snakes came to begin shedding skins. The vignettes about the seven loaves and the Flood (resembling Noah's) are fantastic. Aggrieved and fear-stricken by the death of his dearest friend Enkidu, Gilgamesh sets out on a quest to find out the secret of immortality, a profoundly touching tale.
- Dark (আঁধার): আঁধার! তারার আলো খোঁদা রাতের আঁধার নয় সে। নয় সে দীপ অথবা উনুনের আলোয় ধোঁয়া ঘরোয়া আঁধার। কিংবা নয় চাঁদোয়া-মাখা বা অন্ততঃ স্বপ্নালোকিত ঘুমের আঁধার। নাহ্! এ হলো নিরেট আঁধার। এমনকি হাওয়াও যেন চারপাশের শিলাপ্রাচীরের মতনই মিশকালোঃ উপায় নেই সমুখ ঢাওরানোর কিংবা জানার কোথায় পথ নিয়েছে বাঁক বা কোথায় মেঝেময় আরশোলার ছড়াছড়ি। দুপাশের প্রাচীর ছুঁয়েছুঁয়ে, সামনে মাথা ঝুঁকিয়ে হেঁটে চলেছে গিল্গামেশঃ আলোর আশায় এক দৃষ্টে অসহায় তাকিয়ে থেকে-থেকে চোখের মণি তার ব্যথাতুর। আঁধার যেন তার দৃষ্টি কেঁড়ে নিয়েছে, অন্ধের মতন পা-পা করে এগুতে হচ্ছে তাকে পথ বুঝে-বুঝে। আধেক যোজন গিয়ে পিছে ফিরে সে দেখে - অশেষ আঁধার। সামনেও - আঁধার। চোখের পাপড়ি বেয়েবেয়ে যেন ঢুকে পড়ছে আঁধার। মস্তিষ্ক ভরে উঠছে আঁধারে। এক যোজন গিয়েও অবস্থা বদলায় না একটুও, এক ফোঁটা আলো নেই কোথাও, বাতাসও অনড়। সামনে-পেছনে কেবলি আঁধার। ভেতরে-বাইরে আঁধার। কেবলি আঁধার! দুই-আড়াই যোজন পর মনে হতে থাকে আঁধার যেন চামড়া ভেদ করে ঢুকে পড়ছে তার শরীরে। সে যেন আঁধারের স্বাদ-গন্ধ পাচ্ছে, এমনকি আঁধারকে দেখতে বা শুনতেও পাচ্ছে। পাহাড় যেন তাকে পুরোপুরি হজম করে ফেলেছে। যোজন তিনেক গিয়েও রেহাই নেইঃ সে এখন হাড়েহাড়ে টের পাচ্ছে শামাস্ (সূর্য্যদেবতা) এর দেখা না পাওয়া কাকে বলে, দেবতার সঙ্গচ্যুতি হলে কি হয়, অতল শিলাস্তুপে জ্যান্ত কবর হলে কেমন লাগে! এ অনুভূতি মৃত্যুবৎ। চার যোজন পর তার মনে হতে লাগলো সে বুঝি জন্মান্ধ।
No comments:
Post a Comment